Mahfil Banner Design Full Stage

Get PSD File

আজকে আমি কথা বলব graphic-designer সম্পর্কে অথবা আপনি যদি একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে চান।

একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হওয়ার জন্য যে যে গাইড লাইনগুলো দরকার প্রাথমিকভাবে যেগুলো দরকার সেগুলো আমি আজকে আপনাদের সামনে এ টু জেড বর্ণনা করব ।

এর সম্পূর্ণ পোস্টটি যদি আপনি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হওয়ার জন্য যে যে কাজগুলো করতে হবে সে কাজগুলো সম্পর্কে আপনি জেনে নিতে পারবেন ।

সর্বপ্রথম আপনাকে যে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে

যে কোন স্কিল যখন আপনি গেইন করতে চান আপনি যদি মনস্থির করেন যে

আমি একটা কিছু একটা শিখব প্রোগ্রামিং বলেন গ্রাফিক ডিজাইনিং বলেন ভিডিও এডিটিং বলেন যায় কিছু

আপনি যদি কোন কিছু যদি শিখতে আগ্রহী হন সর্বপ্রথম আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটি হল,

আপনাকে আগে গুগলিং করতে হবে অর্থাৎ ওই কাজটি সম্পর্কে আগে আপনাকে ধারণা নিতে হবে ।

গুগলে বিভিন্ন আর্টিকেল পড়ে তারপরে ইউটিউবের বিভিন্ন ভিডিও দেখে আপনি যেখান থেকে পারেন ওই বিষয়টা সম্পর্কে আপনি আগে ধারণা নিতে হবে ।

পারলে আপনি যদি কোন এক্সপার্ট কেউ যদি খুঁজে পান তাহলে সরাসরি তাকে নক দিয়ে আপনি এই বিষয়টা সম্পর্কে জানতে পারেন।

এ বিষয়টির কাজগুলা কোথায়, কাজের ক্ষেত্র গুলো কোথায়, কোন টাইপের কাজগুলা গ্রাফিক ডিজাইনাররা করে থাকে, সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে আপনাকে আগে জেনে নিতে হবে ।

কিন্তু আপনি যদি কোন একটা বিষয়ের সম্পর্ক যদি আগে না জেনে ওইটি শুরু করেন,

কয়েকদিন শেখার পরে আপনি দেখলেন যে এটা আপনার কাছে আস্তে আস্তে দিনদিন জটিল হয়ে যাচ্ছে।

কারণ আপনি তো জানেন না এ বিষয়টার আসলে  কঠিন কাজ কোন কোন গুলা সহজ কাজ কোনগুলো এগুলো তো আপনি জানেন না।

আপনি গ্রাফিক ডিজাইনারদের অনেক টাকা ইনকাম আছে সেটা জেনে আপনি হয়তো কাজ শুরু করলেন,

কিন্তু কিছুদিন পরে আর আপনার মনটা নিল না তাহলেতো আপনি আর পুরো স্কিলটা আপনি গেইন করতে পারলেন না।

এই জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে যেই স্কিল আপনি গেইন করতে চান ওই স্কিল সম্পর্কে আগে আপনাকে ধারণা নিতে হবে।

ধারণা নেয়ার জন্য গুগল আছে তার পরে গ্রাফিক ডিজাইন রিলেটেড বিভিন্ন পেজ গ্রুপগুলোর মধ্যে আপনি দেখতে পারেন

বিভিন্ন মানুষের যে পোস্টগুলো দেখতে পারেন তাহলে আপনি এটা সম্পর্কে অনেক ধরনের আইডিয়া আপনি নিয়ে নিতে পারেন।

তারপর আপনি আরেকটি যে কাজ করতে হবে সেটি হল graphic-designer রিলেটেড যে বিভিন্ন গ্রুপ গুলোতে,

ফেসবুক গ্রুপ বলেন তারপরে বিভিন্ন হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ যেসব বিভিন্ন গ্রুপ গুলো গ্রাফিক ডিজাইনারদের এসব গ্রুপগুলোর মধ্যে আপনাকে জয়েন হতে হবে

এগুলোর মধ্যে জয়েন হলে কি হবে আপনি যে বিভিন্ন মানুষের যে গ্রাফিক ডিজাইন রিলেটেড যে বিভিন্ন প্রশ্ন গুলো আছে,

আপনার মনের মধ্যে যে প্রশ্নগুলো ঘুরছে, আপনার আগেও হয়ত এই প্রশ্নগুলো অন্য একজন করেছে অন্যকে একজন উত্তর দিয়েছে

সেই সব পোস্ট গুলো সেসব মানুষের কথাবার্তা কনভারসেশন গুলো আপনি জেনে নিতে পারবেন।

তো সেই ক্ষেত্রে আপনাকে এই সম্পর্কে আপনাকে যে আইডিয়া নেওয়া ধারণা নেওয়া সেটি আপনার অনেক বেশি ক্লিয়ার হয়ে যাবে।

তারপর একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার কে সবসময় যে দুইটি বিষয় সবসময় বেশি নলেজ থাকতে হবে

সেটি হলো কালারিং সেন্স সম্পর্কে।

অর্থাৎ কালারিং সম্পর্কে যদি আপনার যদি ভালো আইডিয়া না থাকে অর্থাৎ কোন কালারটি কোন ক্ষেত্রে মানায়

সেই বিষয়গুলো যদি আপনার যদি যে কমনসেন্স গুলো যদি না থাকে,

তাহলে আপনি একজন কখনো একজন ভালো গ্রাফিক্স ডিজাইনার হতে পারবেন না ।

অর্থাৎ কোন একটা পোস্টারের মধ্যে এখানে ব্ল্যাক কালার ইউজ করা দরকার,

অর্থাৎ কোন একটা শোকার্ত কোন একটা বিষয়, সেখানে যদি আপনি যদি অনেক লাল-হলুদের এসব কালার যদি ব্যবহার করেন তাহলে কিন্তু এই জিনিসটার সাথে মানানসই হলো না।

তো সেই ক্ষেত্রে আপনাকে যে কালার চেঞ্জ অর্থাৎ ঘটনা স্থান-কাল-পাত্র ব্যক্তি আপনি কোন বিষয়টা নিয়ে কোন ডিজাইনটা করতেছেন

সেটার একটা কালার সেন্স এর যে ব্যাপার-স্যাপার গুলা আছে এগুলা আপনাকে সব সময় আপনার মাথায় রাখতে হবে ।

আর গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা কিন্তু এক ধরনের শিল্পী, তাদের মধ্যে কিন্তু এসব রঙের ছড়াছড়ি থাকতে হবে।

আপনার মধ্যে একটা পেছনে থাকতে হবে তাহলে শুধুমাত্র আপনি একজন ভাল গ্রাফিক ডিজাইনার হতে পারবেন ।

গ্রাফিক ডিজাইন যেহেতু এখন ডিজিটাল মাধ্যমে কম্পিউটারে করা হয়, সেক্ষেত্রে আপনাকে সবসময় মেজারিং সম্পর্কে আইডিয়া রাখতে হবে।

যেমন, নতুন পাসপোর্ট সাইজের ছবির জন্য পাসপোর্ট সাইজের ছবির মাপ সেটা আপনার জানতে হবে

আপনি যদি কোন একটা ইউটিউব এর জন্য কোন একটা যদি ব্যানার ডিজাইন করেন তাহলে ইউটিউব ব্যানার ডিজাইন একটা সাইজ কত হওয়া উচিত সেটা আপনাকে সব সময় মাথায় রাখতে হবে।

আর আপনি যদি না পারেন তাহলে সেটা গুগল আপনাকে খুজে নিতে হবে।

তারপরে ফেসবুক পোস্টারের আরেকটা সাইজ আছে, ইনস্টাগ্রামে পোস্টারের একটা সাইজ  আছে, আরো বিভিন্ন টাইপের যে বড় বড় আমরা যে বিভিন্ন ব্যানার করি

সেসব ব্যানারগুলো কোন সাইজ দিতে হবে, অর্থাৎ দেখা গেল যে আপনি বিশাল কয়েক ফুটের একটা ব্যানার ডিজাইন করলেন কিন্তু সেখানে আপনার সাইজ দিয়ে রাখলেন নরমাল একটা পিক্সেল সাইজ, 

ইঞ্চিতে আপনি নিলেন না। তো সেক্ষেত্রে দেখা গেল যে আপনার কম্পিউটারে ডিজাইন টা অনেক ভালো সুন্দরভাবে দেখা যাচ্ছে।

কিন্তু যখন এটা যখন ছাপাতে অর্থাৎ প্রিন্ট করতে নিয়ে যাবেন তখন দেখা যাবে যে আপনার এইটা একেবারে ভেঙ্গে ভেঙ্গে চলে আসছে আপনার যে ডিজাইনটা সেই ডিজাইনটা পুরা নষ্ট হয়ে গেছে।

তো সেই ক্ষেত্রে আপনাকে RGB কালার মোড CMYK কালার মোড এসব কালার মোড গুলো সম্পর্কে আপনার ধারণা রাখতে হবে।

 ইঞ্চিতে পিক্সেল কোন সময় কোনটা ইউজ করতে হবে এসব বিষয়গুলো সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।

গ্রাফিক ডিজাইন সফটওয়্যার শুরু করার আগেই আপনাকে যে মেজারিং কালারিং এসব ব্যাপার গুলো নিয়ে সব সময় আপনাকে আগে সচেতন থাকতে হবে ।

এবং এগুলো আপনি গুগলে এভেলেবেল ব্লগ পাওয়া যায়, টিউটোরিয়াল পাওয়া যায়।

 এগুলো দেখে খুব সহজে মাত্র দুই একদিনের মধ্যেই কাজগুলো আপনি শিখে ফেলতে পারেন ব্যপারগুলো আপনি বুঝে ফেলতে পারেন।

তাছাড়া আমিও আর সামনে এই বিষয়গুলো নিয়ে আবার নতুন করে টিউটোরিয়াল নিয়ে আসব। সেসব বিষয়ে অবশ্য আমি ওগুলা নিয়ে আরো বেশি বৃহৎ ভাবে আলোচনা করব ।

তারপরে আরেকটা বিষয় আপনাকে সবচেয়ে বেশি মাথায় রাখতে হবে, সেটা হল টাইপোগ্রাফি ।

টাইপোগ্রাফি হল যে আমরা যে বিভিন্ন ডিজাইনের মধ্যে বিভিন্ন স্থানের মধ্যে যে বিভিন্ন লেখা দেখি ফ্রন্ট দেখি এসব বিষয়গুলো ।

অর্থাৎ আপনাকে সবসময় সেন্সে রাখতে হবে আপনি এই ডিজাইন টা কোন অডিয়েন্সের জন্য তৈরি করতেছেন ।

সেই অডিয়েন্স টা কি এই ধরনের যদি আমি যদি একটা ফ্রন্ট ইউজ করে সেটাকে তারা বুঝবে কি না ?

আপনি যদি কোন বাচ্চাদের জন্য যদি কোন একটা ডিজাইন করেন, তো সেই ক্ষেত্রে আপনাকে বাচ্চারা পছন্দ করে সেই টাইপের একটা ফ্রন্ট অর্থা টাইপোগ্রাফি আপনাকে এখানে ইউজ করতে হবে ।

তবে আপনি কোন একটা সিরিয়াস একটা বিষয় নিয়ে কোন একটা ডিজাইন করতেছেন, তো সেই ক্ষেত্রে দেখা গেল যে আপনি একটা বাঁকা-ত্যাড়া একটা টাইপোগ্রাফি এখানে লাগায় দিলেন। 

সেই ক্ষেত্রে দেখা গেল যে এটার সাথে ঘটনার সাথে এটার মিল হলো না, তো এটা দেখতে কিন্তু খারাপ দেখা যাবে ।

এজন্য টাইপোগ্রাফি সম্পর্কে আপনাদের ভালো ধারণা রাখতে হবে ।

তারপর আরেকটা বিষয় হলো সেটি হল দেখুন যে কোন স্কেলের ক্ষেত্রে বিশেষ করে বর্তমানের যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে,

 ভিডিও এডিটিং বলেন গ্রাফিক ডিজাইনিং বলেন এসব ক্ষেত্রে আপনি কিন্তু পদে পদে বিভিন্ন ধরনের প্রবলেম এর মধ্যে পড়বেন।

তো প্রবলেমের মধ্যে যখন পড়বেন আপনাকে যে সবচাইতে বড় যে স্কুলটি অর্জন করতে হবে সেটি হলো আপনাকে গুগলের সার্চ দিতে পারা।

অর্থাৎ গুগল থেকে সার্চ দিয়ে কোন একটা প্রবলেমের সলভ বের করতে পারা, এটা কিন্তু অনেক বেশি জরুরী ।

আপনি যদি গুগল থেকে প্রবলেমের সলভ যদি বের করতে পারেন তাহলে আপনাকে আর কেউ আটকে রাখতে পারবে না।

আপনি যে কোন ধরনের প্রবলেম পড়লে এটা খুব সহজে আর্টিকেল পড়ে ব্লগ পড়ে বিভিন্ন সাইট আছে এগুলো দেখে আপনি ওই প্রবলেমটা সলভ করে ফেলতে পারবেন।

এটা আপনার হয়তো সফটওয়্যার প্রবলেম হতে পারে, এটা কালারিং এ প্রবলেম হতে পারে, অনেক ধরনের প্রবলেমই কিন্তু আপনাকে পড়তে হতে পারে ।

এজন্য গুগল থেকে প্রবলেম সলভ করতে পারায় হল বর্তমান জমানায় সবচাইতে বেশি বড় স্কিন । সবচাইতে এস্ত্রঙে স্কিল হলো গুগল থেকে সার্চ দিয়ে ঐটার আনসার টা বের করে নিয়ে আসা।

প্রবলেমটা সলভ করতে পারা।

তারপরও সর্বশেষ যে কোন একটা বিষয় আপনি একটি স্ক্রীন করলেন, আপনি কি স্ক্রিনটা এমনি এমনি করেছেন, নিশ্চয় আপনার টাকা ইনকাম করার জন্য আপনি স্কিনটা করছেন ।

আপনি এখান থেকে আয় রোজগার করার জন্য অবশ্যই স্কিলটা শিখছেন, এই কাজটা শিখছেন।গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখতেছেন।

তো সেই ক্ষেত্রে আপনাকে গ্রাফিক ডিজাইন রিলেটেড যে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসগুলো আছে, বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া গুলো আছে এগুলোর সম্পর্কে আপনাকে আইডিয়া রাখতে হবে। 

1 thought on “Mahfil Banner Design Full Stage”

Leave a Comment